যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ
কেশবপুরে বিয়ের দাবীতে ইউপি মেম্বার শ্যামল মল্লীকের বাড়িতে অবস্থান নেওয়ার পর তাকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখমী আহত চিকিৎসাধীন চায়না সরকারের অবস্থা আশংকাজনক। থানায় অভিযোগের কোন অগ্রগতি নেই। অভিযোগ ধামাচাপা দিতে মেম্বার মোটা টাকায় তদ্বীর মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছে। চায়না সরকারের পৈত্রিক সুত্রে জানাগেছে চায়নার সাথে এলাকার ইউপি মেম্বার (ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের) শ্যামল মূল্লীক দীর্ঘদিন পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে তাকে বিয়ে করার কথা বলে তার সাথে অবৈধ শারীরিক ভাবে বহুদিন ধরে মেলামেশা করে আসছে। তাতে শ্যামলের পরিবার বাধা দেওয়ায় সম্পর্কে ভাটা পড়ে। শ্যামল যোগাযোগ বন্ধ করলে ৭ অক্টোবর ভোরে এক সন্তানের জননী চাইনা সরকার সন্তান সাথে নিয়ে শ্যামলের বাড়িতে এসে বিয়ের দাবীতে অবস্থা নেয়। এসময়ে শ্যামল পালিয়ে যায় এবং তার ভাই কমল মাস্টার শেখর মল্লিক সহ তার বাড়ির লোকেরা তাকে মারপিট করে আহত অবস্থায় বাড়িতে ফেলায় রাখে।চায়না সরকার সন্তান সাথে নিয়ে সারা দিন অভুক্ত অবস্থায় থাকে। রাতে শ্যামল বাড়িতে ফিরে চাইনা সরকার কে বেদম মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে এমন কি রডদিয়ে তার গোপনাঙ্গ ক্ষতবিক্ষত করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। আহত অবস্থায় রাস্তার উপর পড়ে থাকার খবর পেয়ে তার পরিবার তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে তার ভাই বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ করেন। চায়না সরকারের পরিবার জানান তার শরীর ও গোপনাঙ্গে অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের কারণে তার চিকিৎসা ঝুঁকি পূর্ণঅবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় আমরা খুব চিন্তিত। এদিকে থানায় অভিযোগের কোন অগ্রগতি নেই বলে তাঁরা জানিয়েছে। অপরদিকে অভিযোগ টি ধামাচাপা দিতে মেম্বার মোটা অংকের টাকা ঘুস মিশন নিয়ে তদ্বির করতে মাঠে নেমেছে। এমনকি মেম্বার তাদের বিরুদ্ধে একটি কাউন্টার অভিযোগ করেছে বলে জানিয়েছেন। কেশবপুর থানার অফিসার এস আই অরুপ কুমার সাংবাদিকদের জানান অভিযোগ টি তদন্তের জন্য তাদের বাড়িতে যেয়ে জানতে পারি তার অবস্থা আশংকাজনক। ভিকটিম সুস্থ হয়ে বাড়ি না ফেরা পযন্ত অভিযোগের কোনো তদন্ত করা যাচ্ছে না বলে তিনি জানান।
যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ
কেশবপুরে বিয়ের দাবীতে ইউপি মেম্বার শ্যামল মল্লীকের বাড়িতে অবস্থান নেওয়ার পর তাকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখমী আহত চিকিৎসাধীন চায়না সরকারের অবস্থা আশংকাজনক। থানায় অভিযোগের কোন অগ্রগতি নেই। অভিযোগ ধামাচাপা দিতে মেম্বার মোটা টাকায় তদ্বীর মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছে। চায়না সরকারের পৈত্রিক সুত্রে জানাগেছে চায়নার সাথে এলাকার ইউপি মেম্বার (ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের) শ্যামল মূল্লীক দীর্ঘদিন পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে তাকে বিয়ে করার কথা বলে তার সাথে অবৈধ শারীরিক ভাবে বহুদিন ধরে মেলামেশা করে আসছে। তাতে শ্যামলের পরিবার বাধা দেওয়ায় সম্পর্কে ভাটা পড়ে। শ্যামল যোগাযোগ বন্ধ করলে ৭ অক্টোবর ভোরে এক সন্তানের জননী চাইনা সরকার সন্তান সাথে নিয়ে শ্যামলের বাড়িতে এসে বিয়ের দাবীতে অবস্থা নেয়। এসময়ে শ্যামল পালিয়ে যায় এবং তার ভাই কমল মাস্টার শেখর মল্লিক সহ তার বাড়ির লোকেরা তাকে মারপিট করে আহত অবস্থায় বাড়িতে ফেলায় রাখে।চায়না সরকার সন্তান সাথে নিয়ে সারা দিন অভুক্ত অবস্থায় থাকে। রাতে শ্যামল বাড়িতে ফিরে চাইনা সরকার কে বেদম মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে এমন কি রডদিয়ে তার গোপনাঙ্গ ক্ষতবিক্ষত করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। আহত অবস্থায় রাস্তার উপর পড়ে থাকার খবর পেয়ে তার পরিবার তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে তার ভাই বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ করেন। চায়না সরকারের পরিবার জানান তার শরীর ও গোপনাঙ্গে অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের কারণে তার চিকিৎসা ঝুঁকি পূর্ণঅবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় আমরা খুব চিন্তিত। এদিকে থানায় অভিযোগের কোন অগ্রগতি নেই বলে তাঁরা জানিয়েছে। অপরদিকে অভিযোগ টি ধামাচাপা দিতে মেম্বার মোটা অংকের টাকা ঘুস মিশন নিয়ে তদ্বির করতে মাঠে নেমেছে। এমনকি মেম্বার তাদের বিরুদ্ধে একটি কাউন্টার অভিযোগ করেছে বলে জানিয়েছেন। কেশবপুর থানার অফিসার এস আই অরুপ কুমার সাংবাদিকদের জানান অভিযোগ টি তদন্তের জন্য তাদের বাড়িতে যেয়ে জানতে পারি তার অবস্থা আশংকাজনক। ভিকটিম সুস্থ হয়ে বাড়ি না ফেরা পযন্ত অভিযোগের কোনো তদন্ত করা যাচ্ছে না বলে তিনি জানান।
যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ
কেশবপুরে বিয়ের দাবীতে ইউপি মেম্বার শ্যামল মল্লীকের বাড়িতে অবস্থান নেওয়ার পর তাকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখমী আহত চিকিৎসাধীন চায়না সরকারের অবস্থা আশংকাজনক। থানায় অভিযোগের কোন অগ্রগতি নেই। অভিযোগ ধামাচাপা দিতে মেম্বার মোটা টাকায় তদ্বীর মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছে। চায়না সরকারের পৈত্রিক সুত্রে জানাগেছে চায়নার সাথে এলাকার ইউপি মেম্বার (ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের) শ্যামল মূল্লীক দীর্ঘদিন পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে তাকে বিয়ে করার কথা বলে তার সাথে অবৈধ শারীরিক ভাবে বহুদিন ধরে মেলামেশা করে আসছে। তাতে শ্যামলের পরিবার বাধা দেওয়ায় সম্পর্কে ভাটা পড়ে। শ্যামল যোগাযোগ বন্ধ করলে ৭ অক্টোবর ভোরে এক সন্তানের জননী চাইনা সরকার সন্তান সাথে নিয়ে শ্যামলের বাড়িতে এসে বিয়ের দাবীতে অবস্থা নেয়। এসময়ে শ্যামল পালিয়ে যায় এবং তার ভাই কমল মাস্টার শেখর মল্লিক সহ তার বাড়ির লোকেরা তাকে মারপিট করে আহত অবস্থায় বাড়িতে ফেলায় রাখে।চায়না সরকার সন্তান সাথে নিয়ে সারা দিন অভুক্ত অবস্থায় থাকে। রাতে শ্যামল বাড়িতে ফিরে চাইনা সরকার কে বেদম মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে এমন কি রডদিয়ে তার গোপনাঙ্গ ক্ষতবিক্ষত করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। আহত অবস্থায় রাস্তার উপর পড়ে থাকার খবর পেয়ে তার পরিবার তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে তার ভাই বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ করেন। চায়না সরকারের পরিবার জানান তার শরীর ও গোপনাঙ্গে অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের কারণে তার চিকিৎসা ঝুঁকি পূর্ণঅবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় আমরা খুব চিন্তিত। এদিকে থানায় অভিযোগের কোন অগ্রগতি নেই বলে তাঁরা জানিয়েছে। অপরদিকে অভিযোগ টি ধামাচাপা দিতে মেম্বার মোটা অংকের টাকা ঘুস মিশন নিয়ে তদ্বির করতে মাঠে নেমেছে। এমনকি মেম্বার তাদের বিরুদ্ধে একটি কাউন্টার অভিযোগ করেছে বলে জানিয়েছেন। কেশবপুর থানার অফিসার এস আই অরুপ কুমার সাংবাদিকদের জানান অভিযোগ টি তদন্তের জন্য তাদের বাড়িতে যেয়ে জানতে পারি তার অবস্থা আশংকাজনক। ভিকটিম সুস্থ হয়ে বাড়ি না ফেরা পযন্ত অভিযোগের কোনো তদন্ত করা যাচ্ছে না বলে তিনি জানান।