শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩, ০২:০৮ অপরাহ্ন
Logo
শিরোনাম:
সালথায় ৬শ’ ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার মাটিরাংগা উপজেলায় তাইন্দং টু মাটিরাংগা রাস্তার বেহাল দশা, যান চলাচলে অযোগ্য মাটিরাংগা উপজেলায় তাইন্দং টু মাটিরাংগা রাস্তার বেহাল দশা, যান চলাচলে অযোগ্য মীরসরাইয়ে হেমন্ত সাহিত্য আসরে বাংলার ষড়ঋতুর জয়গান মীরসরাইয়ে হেমন্ত সাহিত্য আসরে বাংলার ষড়ঋতুর জয়গান মীরসরাইয়ে হেমন্ত সাহিত্য আসরে বাংলার ষড়ঋতুর জয়গান কুষ্টিয়ায় ধান খেত থেকে নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার কুষ্টিয়ায় ধান খেত থেকে নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার কুষ্টিয়ায় ধান খেত থেকে নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার তারুণ্য সমাজ কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর বর্ষপূর্তি ও সেরা স্বেচ্ছাসেবক সম্মাননা ২০২২ সমপন্ন।

ক্যান্সারের চিকিৎসা বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনে ব্যয় ৩০ লাখ টাকা মানবিক সাহয্যের আবেদন মৃত্যুপথযাত্রী কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমারের

রিপোর্টার
  • পোস্ট করা হয়েছে বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেক্সঃ “প্রভু তোমার শেষ বিচারের আশায় আমি বসে আছি। চূড়ান্ত দন্ডে দন্ডিত হওয়ার আগে প্রভু, আমার কিছু বলার আছে। প্রভু আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ। হেরোইন, প্যাথিডিন, মরফিন এদেরকে আমি কখন চোখে দেখিনি । এদের সহযোগি মদ, গাজা, ফেনসিডিল এমনকি ধূমপান এদের সাথেও আমার কখনো সখ্যতা ছিলনা। প্রভু তার পরেও ক্যান্সার। এ ধরণীতে তোমার সবথেকে যোগ্য প্রতনিধি সেই ডাক্তারাও স্পষ্ট করে কোন সাহস দিতে পারছে না যে কেমোথেরাপি যথেষ্ট। তারা বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টে নিয়ে যেতে চাই। প্রভু প্রাপ্যর তুলনায় প্রাপ্তি একটূ বেশি হলো কি? তারপরও প্রভু তুমি সঠিক, তোমার কোন ভ্রান্তি নেই। শেষ বিচারের তুমিই কর্তা। আমার আছে শুধু প্রার্থনা।” “ঋণের শেষ, অগ্নির শেষ, শত্রুর শেষ,ব্যাধির শেষ থাকলে ভবিষ্যতে মহাবিপদ। পুনরায় বর্ধিত হলে আর শেষ করা যায় না। অথচ সেই বর্ধিত ক্যান্সারের সাথেই আমার যুদ্ধ। জানিনা এই যুদ্ধে কে আত্মসমর্পণ করবে। আত্মসমর্পণ না করার জন্য সাহস দিচ্ছেন ভারতের অ্যাপেলো হাসপাতালের প্রখ্যাত ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ড. টি.রাজা শেষ অস্ত্র হিসাবে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনে কে প্রাধান্য দিচ্ছেন। সময় দিয়েছেন মাত্র তিন মাস। মার নইলে মর। জীবন যুদ্ধে ক্যান্সারকে মারার জন্য চাই সকলের সহযোগিতা। একটু সহানুভূতি, সহমর্মিতা, আপনাদের ভালোবাসায় আমাকে পৌছে দিতে পারে আগামী দিনের কাছে।” ভারতের চেন্নাইয়ের বিখ্যাত ক্যান্সার হসপিটাল অ্যাপেলোতে চিকিৎসারত অবস্থায় ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত মণিরামপুর সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক উত্তম কুমার চন্দ্র তাঁর নিজস্ব ফেসবুক আইডিতে ধারাবাহিকভাবে এ ধরনের আবেগময় হৃদয়স্পর্শী স্ট্যাটাস দিয়ে সমাজের মানবিক,বিত্তবান ব্যক্তিদের নজর কাড়ার চেষ্টা করেছেন। সুন্দর এ পৃথিবীর মায়া ছেড়ে আমরা কেউ পরপারে পাড়ি জমাতে চাইনা। কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমার চন্দ্র একজন সাধারন পরিবারের সন্তান। তাঁর জীবন যাপন অতি সাধারন। প্রায় বছর তিনেক আগে তাঁর লিভার ক্যান্সার ধরা পড়ে। সেই থেকে এ পর্যন্ত নিজস্ব সাধ্যমত ৩০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করে চিকিৎসা চালিয়ে আসছেন তিনি। কিন্তু দুরারোগ্য এই ব্যাধি থেকে তাঁকে পরিত্রাণ পেতে গেলে এখনও প্রায় ৩০ লাখ টাকার প্রয়োজন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আগামী তিন মাসের মধ্যে তাঁর বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন করানো জরুরী। নইলে তাঁর শেষ রক্ষা হয়তো হবে না! বুধবার(৯ফেব্রুয়ারী) দুপুরে মণিরামপুর প্রেসক্লাবে সাধারন সভা চলাকালে ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমার চন্দ্র প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের কাছে তাঁর শারিরীক অবস্থা ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানান। তিনি ব্যয় বহুল চিকিৎসার্থে মানবিক সাহায্যের জন্য সাংবাদিকদের সহযোগিতা ও পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিনীত আবেদন জানান। প্রভাষক উত্তম কুমারের ব্যক্তিগত মোবাইল নং ০১৭১২-০২৩১৫৪.

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ক্যান্সারের চিকিৎসা বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনে ব্যয় ৩০ লাখ টাকা মানবিক সাহয্যের আবেদন মৃত্যুপথযাত্রী কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমারের

রিপোর্টার
  • পোস্ট করা হয়েছে বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেক্সঃ “প্রভু তোমার শেষ বিচারের আশায় আমি বসে আছি। চূড়ান্ত দন্ডে দন্ডিত হওয়ার আগে প্রভু, আমার কিছু বলার আছে। প্রভু আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ। হেরোইন, প্যাথিডিন, মরফিন এদেরকে আমি কখন চোখে দেখিনি । এদের সহযোগি মদ, গাজা, ফেনসিডিল এমনকি ধূমপান এদের সাথেও আমার কখনো সখ্যতা ছিলনা। প্রভু তার পরেও ক্যান্সার। এ ধরণীতে তোমার সবথেকে যোগ্য প্রতনিধি সেই ডাক্তারাও স্পষ্ট করে কোন সাহস দিতে পারছে না যে কেমোথেরাপি যথেষ্ট। তারা বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টে নিয়ে যেতে চাই। প্রভু প্রাপ্যর তুলনায় প্রাপ্তি একটূ বেশি হলো কি? তারপরও প্রভু তুমি সঠিক, তোমার কোন ভ্রান্তি নেই। শেষ বিচারের তুমিই কর্তা। আমার আছে শুধু প্রার্থনা।” “ঋণের শেষ, অগ্নির শেষ, শত্রুর শেষ,ব্যাধির শেষ থাকলে ভবিষ্যতে মহাবিপদ। পুনরায় বর্ধিত হলে আর শেষ করা যায় না। অথচ সেই বর্ধিত ক্যান্সারের সাথেই আমার যুদ্ধ। জানিনা এই যুদ্ধে কে আত্মসমর্পণ করবে। আত্মসমর্পণ না করার জন্য সাহস দিচ্ছেন ভারতের অ্যাপেলো হাসপাতালের প্রখ্যাত ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ড. টি.রাজা শেষ অস্ত্র হিসাবে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনে কে প্রাধান্য দিচ্ছেন। সময় দিয়েছেন মাত্র তিন মাস। মার নইলে মর। জীবন যুদ্ধে ক্যান্সারকে মারার জন্য চাই সকলের সহযোগিতা। একটু সহানুভূতি, সহমর্মিতা, আপনাদের ভালোবাসায় আমাকে পৌছে দিতে পারে আগামী দিনের কাছে।” ভারতের চেন্নাইয়ের বিখ্যাত ক্যান্সার হসপিটাল অ্যাপেলোতে চিকিৎসারত অবস্থায় ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত মণিরামপুর সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক উত্তম কুমার চন্দ্র তাঁর নিজস্ব ফেসবুক আইডিতে ধারাবাহিকভাবে এ ধরনের আবেগময় হৃদয়স্পর্শী স্ট্যাটাস দিয়ে সমাজের মানবিক,বিত্তবান ব্যক্তিদের নজর কাড়ার চেষ্টা করেছেন। সুন্দর এ পৃথিবীর মায়া ছেড়ে আমরা কেউ পরপারে পাড়ি জমাতে চাইনা। কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমার চন্দ্র একজন সাধারন পরিবারের সন্তান। তাঁর জীবন যাপন অতি সাধারন। প্রায় বছর তিনেক আগে তাঁর লিভার ক্যান্সার ধরা পড়ে। সেই থেকে এ পর্যন্ত নিজস্ব সাধ্যমত ৩০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করে চিকিৎসা চালিয়ে আসছেন তিনি। কিন্তু দুরারোগ্য এই ব্যাধি থেকে তাঁকে পরিত্রাণ পেতে গেলে এখনও প্রায় ৩০ লাখ টাকার প্রয়োজন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আগামী তিন মাসের মধ্যে তাঁর বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন করানো জরুরী। নইলে তাঁর শেষ রক্ষা হয়তো হবে না! বুধবার(৯ফেব্রুয়ারী) দুপুরে মণিরামপুর প্রেসক্লাবে সাধারন সভা চলাকালে ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমার চন্দ্র প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের কাছে তাঁর শারিরীক অবস্থা ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানান। তিনি ব্যয় বহুল চিকিৎসার্থে মানবিক সাহায্যের জন্য সাংবাদিকদের সহযোগিতা ও পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিনীত আবেদন জানান। প্রভাষক উত্তম কুমারের ব্যক্তিগত মোবাইল নং ০১৭১২-০২৩১৫৪.

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ক্যান্সারের চিকিৎসা বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনে ব্যয় ৩০ লাখ টাকা মানবিক সাহয্যের আবেদন মৃত্যুপথযাত্রী কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমারের

রিপোর্টার
  • পোস্ট করা হয়েছে বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেক্সঃ “প্রভু তোমার শেষ বিচারের আশায় আমি বসে আছি। চূড়ান্ত দন্ডে দন্ডিত হওয়ার আগে প্রভু, আমার কিছু বলার আছে। প্রভু আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ। হেরোইন, প্যাথিডিন, মরফিন এদেরকে আমি কখন চোখে দেখিনি । এদের সহযোগি মদ, গাজা, ফেনসিডিল এমনকি ধূমপান এদের সাথেও আমার কখনো সখ্যতা ছিলনা। প্রভু তার পরেও ক্যান্সার। এ ধরণীতে তোমার সবথেকে যোগ্য প্রতনিধি সেই ডাক্তারাও স্পষ্ট করে কোন সাহস দিতে পারছে না যে কেমোথেরাপি যথেষ্ট। তারা বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টে নিয়ে যেতে চাই। প্রভু প্রাপ্যর তুলনায় প্রাপ্তি একটূ বেশি হলো কি? তারপরও প্রভু তুমি সঠিক, তোমার কোন ভ্রান্তি নেই। শেষ বিচারের তুমিই কর্তা। আমার আছে শুধু প্রার্থনা।” “ঋণের শেষ, অগ্নির শেষ, শত্রুর শেষ,ব্যাধির শেষ থাকলে ভবিষ্যতে মহাবিপদ। পুনরায় বর্ধিত হলে আর শেষ করা যায় না। অথচ সেই বর্ধিত ক্যান্সারের সাথেই আমার যুদ্ধ। জানিনা এই যুদ্ধে কে আত্মসমর্পণ করবে। আত্মসমর্পণ না করার জন্য সাহস দিচ্ছেন ভারতের অ্যাপেলো হাসপাতালের প্রখ্যাত ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ড. টি.রাজা শেষ অস্ত্র হিসাবে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনে কে প্রাধান্য দিচ্ছেন। সময় দিয়েছেন মাত্র তিন মাস। মার নইলে মর। জীবন যুদ্ধে ক্যান্সারকে মারার জন্য চাই সকলের সহযোগিতা। একটু সহানুভূতি, সহমর্মিতা, আপনাদের ভালোবাসায় আমাকে পৌছে দিতে পারে আগামী দিনের কাছে।” ভারতের চেন্নাইয়ের বিখ্যাত ক্যান্সার হসপিটাল অ্যাপেলোতে চিকিৎসারত অবস্থায় ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত মণিরামপুর সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক উত্তম কুমার চন্দ্র তাঁর নিজস্ব ফেসবুক আইডিতে ধারাবাহিকভাবে এ ধরনের আবেগময় হৃদয়স্পর্শী স্ট্যাটাস দিয়ে সমাজের মানবিক,বিত্তবান ব্যক্তিদের নজর কাড়ার চেষ্টা করেছেন। সুন্দর এ পৃথিবীর মায়া ছেড়ে আমরা কেউ পরপারে পাড়ি জমাতে চাইনা। কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমার চন্দ্র একজন সাধারন পরিবারের সন্তান। তাঁর জীবন যাপন অতি সাধারন। প্রায় বছর তিনেক আগে তাঁর লিভার ক্যান্সার ধরা পড়ে। সেই থেকে এ পর্যন্ত নিজস্ব সাধ্যমত ৩০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করে চিকিৎসা চালিয়ে আসছেন তিনি। কিন্তু দুরারোগ্য এই ব্যাধি থেকে তাঁকে পরিত্রাণ পেতে গেলে এখনও প্রায় ৩০ লাখ টাকার প্রয়োজন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আগামী তিন মাসের মধ্যে তাঁর বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন করানো জরুরী। নইলে তাঁর শেষ রক্ষা হয়তো হবে না! বুধবার(৯ফেব্রুয়ারী) দুপুরে মণিরামপুর প্রেসক্লাবে সাধারন সভা চলাকালে ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত কলেজ শিক্ষক উত্তম কুমার চন্দ্র প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের কাছে তাঁর শারিরীক অবস্থা ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানান। তিনি ব্যয় বহুল চিকিৎসার্থে মানবিক সাহায্যের জন্য সাংবাদিকদের সহযোগিতা ও পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিনীত আবেদন জানান। প্রভাষক উত্তম কুমারের ব্যক্তিগত মোবাইল নং ০১৭১২-০২৩১৫৪.

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ

© All rights reserved © 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Popular IT Club
Popularitclub_NewsPortal