নিউজ ডেক্সঃ ক্রমশ ঘনিভুত হচ্ছে ঘুর্ণিঝড় জাওয়াদ। অতি ঘনিভুত এই ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে মণিরামপুরে গত শনিবার রাত থেকে রবিবার সারাদিন অবিরামভাবে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। রবিবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে অবিরাম ধারায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়। যা বেলা বাড়ার সাথে সাথে বিকেল নাগাদ ভারী বর্ষণে রূপ নেয়। অঝোর ধারায় বৃষ্টিপাতের দরুন মণিরামপুর পৌরশহরে নির্মানাধীন সড়কে কাদা-পানি জমে যানচলাচল ও জনসাধারনের স্বাভাবিক চলাচলে দারুন বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। গত দু’দিনে সূর্যের আলো দেখা মেলেনি। শীতের তীব্রতাও বেড়ে গেছে। শীতের এই মৌসুমে টানা বৃষ্টিতে অনেক ক্ষেতের আমন ধান বিনষ্ট হবার আশংকা করছেন কৃষকেরা। তাছাড়া শীত মৌসুমে সবজি ও শস্য উৎপাদনের অন্যতম ভান্ডার হিসেবে খ্যাত মণিরামপুর উপজেলার চাষীরা ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির আশংকা করছেন। উপজেলার পূর্বাঞ্চলের ভবদহ জলাবদ্ধ এলাকার মানুষ অতিবৃষ্টিতে বেশি ভোগান্তির শিকার হবে বলে ওই এলাকার কয়েকজন ভুক্তভোগী জানান। এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকার খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষেরা ভোগান্তির শিকার হবে বলে আশঙ্কা করছেন। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাব উপকূলবর্ত্তী এলাকা ছাড়িয়ে এই জনপদে আঘাত আনতে পারে এমন আশংকায় আবহাওয়া দপ্তর ও স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জনসাধারনকে সতর্ক থাকার জন্যে বিশেষ সতর্কবার্তা জানিয়েছেন। এদিকে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে দেশের অন্যান্য স্থানের ন্যায় মণিরামপুর উপজেলার সার্বিকভাবে জনজীবনে চরম ভোগান্তি নেমে এসেছে। বিশেষ করে মণিরামপুর পৌর শহরে কাদা-পানি জমে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে আছে পৌরবাসি। নির্মানাধীন সড়কের কাজের কচ্ছপগতির কারণে প্রতিনিয়ত দীর্ঘ যানজটের কবলে পৌরবাসি ও যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কের সকল যানবহন চলাচল ও যাত্রী সাধারনের চলাচলে অচল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য পৌরবাসী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
নিউজ ডেক্সঃ ক্রমশ ঘনিভুত হচ্ছে ঘুর্ণিঝড় জাওয়াদ। অতি ঘনিভুত এই ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে মণিরামপুরে গত শনিবার রাত থেকে রবিবার সারাদিন অবিরামভাবে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। রবিবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে অবিরাম ধারায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়। যা বেলা বাড়ার সাথে সাথে বিকেল নাগাদ ভারী বর্ষণে রূপ নেয়। অঝোর ধারায় বৃষ্টিপাতের দরুন মণিরামপুর পৌরশহরে নির্মানাধীন সড়কে কাদা-পানি জমে যানচলাচল ও জনসাধারনের স্বাভাবিক চলাচলে দারুন বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। গত দু’দিনে সূর্যের আলো দেখা মেলেনি। শীতের তীব্রতাও বেড়ে গেছে। শীতের এই মৌসুমে টানা বৃষ্টিতে অনেক ক্ষেতের আমন ধান বিনষ্ট হবার আশংকা করছেন কৃষকেরা। তাছাড়া শীত মৌসুমে সবজি ও শস্য উৎপাদনের অন্যতম ভান্ডার হিসেবে খ্যাত মণিরামপুর উপজেলার চাষীরা ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির আশংকা করছেন। উপজেলার পূর্বাঞ্চলের ভবদহ জলাবদ্ধ এলাকার মানুষ অতিবৃষ্টিতে বেশি ভোগান্তির শিকার হবে বলে ওই এলাকার কয়েকজন ভুক্তভোগী জানান। এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকার খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষেরা ভোগান্তির শিকার হবে বলে আশঙ্কা করছেন। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাব উপকূলবর্ত্তী এলাকা ছাড়িয়ে এই জনপদে আঘাত আনতে পারে এমন আশংকায় আবহাওয়া দপ্তর ও স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জনসাধারনকে সতর্ক থাকার জন্যে বিশেষ সতর্কবার্তা জানিয়েছেন। এদিকে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে দেশের অন্যান্য স্থানের ন্যায় মণিরামপুর উপজেলার সার্বিকভাবে জনজীবনে চরম ভোগান্তি নেমে এসেছে। বিশেষ করে মণিরামপুর পৌর শহরে কাদা-পানি জমে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে আছে পৌরবাসি। নির্মানাধীন সড়কের কাজের কচ্ছপগতির কারণে প্রতিনিয়ত দীর্ঘ যানজটের কবলে পৌরবাসি ও যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কের সকল যানবহন চলাচল ও যাত্রী সাধারনের চলাচলে অচল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য পৌরবাসী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।