জামালপুর প্রতিনিধি ।
জামালপুর পৌরসভার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের চাকুরির মেয়াদ শেষ হলেও দায়িত্ব না ছাড়ার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক মো, শরিফুল আনসারীর বিরুদ্ধে । জানা গেছে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মো, শরিফুল আনসারী গত ১৫ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে চাকুরির মেয়াদ ৬০ বছর পূর্ন করেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের শিক্ষক বিধি অনুযায়ী ৬০ (ষাট) পূর্তিতে অবসরে গেলে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের স্মারক নং শিম/শা:১১/১৩-৯/২০১১/২৫৬; তারিখ ৬জুন ২০১১ এবং স্মারক নং শিম/শা:১১/১৩-৯/২০১১/৪৮৪; তারিখ ৯ জুলাই ২০১২ অনুযায়ী প্রধান শিক্ষকের অনুপস্থিতিতে সহকারী প্রধান শিক্ষক কে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বভার অর্পণ করতে হবে। এই চাকুরি বিধি উপেক্ষা করে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মো, শরিফুল আনসারী দায়িত্ব বুঝিয়ে না দিয়ে স্বপদে বহাল আছেন । জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতি মালা ২০২১ এর অনুচ্ছেদ ১১,১১ মোতাবেক আর্থিক সুবিধা/ এমপিও না নেওয়ার শর্তে সরকারের অনুমোদনক্রমে শুধু প্রতিষ্ঠান প্রধানের ক্ষেত্রে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ দেয়া যাবে । কিন্তু অভিযুক্ত শিক্ষক শুধুমাত্র চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ আবেদন দিয়ে ও সরকারের অনুমোদন না নিয়ে স্বপদে বহাল থেকে আয়ন/ব্যয়ন কর্মকর্তার দায়িত্ব সহ প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন । যা আইন পরিপন্থী এবং আর্থিক বিধি বিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন । এমতাবস্থায় গত ২৩ অক্টোবর জেলা শিক্ষা অফিসার মনিরা মুস্তারি ইভা স্বাক্ষরিত প্রতিষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব হতে অব্যাহতি প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে নিম্নস্বাক্ষরকারীর দপ্তর কে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো । এই মর্মে প্রধান শিক্ষক বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়েছে । এরূপ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত ও সর্বশেষ ২৭ অক্টোবর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠি সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে । কিন্তু সরকারি চাকুরি বিধি কোন কিছুই তোয়াক্কা না করে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মো, শরিফুল আনসারী দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এ দিকে সহকারী প্রধান শিক্ষক লায়লা নাসরিন অভিযোগ করে বলেন অফিসিয়াল চিঠি পাওয়ার পর তাকে অব্যাহতির কথা জানালে সে তার চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ হবে বলে কাল ক্ষেপন করছেন । উল্টো আমাকে শিক্ষকদের বেতন বিলে স্বাক্ষর করার জন্য তাগিদ দেন।
জামালপুর প্রতিনিধি ।
জামালপুর পৌরসভার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের চাকুরির মেয়াদ শেষ হলেও দায়িত্ব না ছাড়ার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক মো, শরিফুল আনসারীর বিরুদ্ধে । জানা গেছে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মো, শরিফুল আনসারী গত ১৫ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে চাকুরির মেয়াদ ৬০ বছর পূর্ন করেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের শিক্ষক বিধি অনুযায়ী ৬০ (ষাট) পূর্তিতে অবসরে গেলে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের স্মারক নং শিম/শা:১১/১৩-৯/২০১১/২৫৬; তারিখ ৬জুন ২০১১ এবং স্মারক নং শিম/শা:১১/১৩-৯/২০১১/৪৮৪; তারিখ ৯ জুলাই ২০১২ অনুযায়ী প্রধান শিক্ষকের অনুপস্থিতিতে সহকারী প্রধান শিক্ষক কে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বভার অর্পণ করতে হবে। এই চাকুরি বিধি উপেক্ষা করে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মো, শরিফুল আনসারী দায়িত্ব বুঝিয়ে না দিয়ে স্বপদে বহাল আছেন । জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতি মালা ২০২১ এর অনুচ্ছেদ ১১,১১ মোতাবেক আর্থিক সুবিধা/ এমপিও না নেওয়ার শর্তে সরকারের অনুমোদনক্রমে শুধু প্রতিষ্ঠান প্রধানের ক্ষেত্রে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ দেয়া যাবে । কিন্তু অভিযুক্ত শিক্ষক শুধুমাত্র চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ আবেদন দিয়ে ও সরকারের অনুমোদন না নিয়ে স্বপদে বহাল থেকে আয়ন/ব্যয়ন কর্মকর্তার দায়িত্ব সহ প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন । যা আইন পরিপন্থী এবং আর্থিক বিধি বিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন । এমতাবস্থায় গত ২৩ অক্টোবর জেলা শিক্ষা অফিসার মনিরা মুস্তারি ইভা স্বাক্ষরিত প্রতিষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব হতে অব্যাহতি প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে নিম্নস্বাক্ষরকারীর দপ্তর কে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো । এই মর্মে প্রধান শিক্ষক বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়েছে । এরূপ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত ও সর্বশেষ ২৭ অক্টোবর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠি সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে । কিন্তু সরকারি চাকুরি বিধি কোন কিছুই তোয়াক্কা না করে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মো, শরিফুল আনসারী দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এ দিকে সহকারী প্রধান শিক্ষক লায়লা নাসরিন অভিযোগ করে বলেন অফিসিয়াল চিঠি পাওয়ার পর তাকে অব্যাহতির কথা জানালে সে তার চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ হবে বলে কাল ক্ষেপন করছেন । উল্টো আমাকে শিক্ষকদের বেতন বিলে স্বাক্ষর করার জন্য তাগিদ দেন।