নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা শহরের হাতে গোনা কয়েকটি মসজিদ বাদ দিয়ে বাংলাদেশের বেশীরভাগ নৈমিত্তিক ও প্রান্তিক ইমামরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়িয়ে যে বেতন পান তা ভদ্র সমাজে উল্লেখ না করলেই ভদ্রতা বজায় থাকে। এক রাতের মাহফিলের জন্য বক্তা এনে তাকে লাখ টাকা দিচ্ছেন, আর সারা বছর যার পেছনে নামায পড়ছেন তাকে ঠকিয়ে ভাবছেন নিজেরা জিতে যাচ্ছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায় বেশির ভাগ ইমাম দের বেতন ৫০০০-১২০০০ টাকা, আর মুয়াজ্জিনদের বেতন ৩০০০- ৮০০০ টাকা। যা দিয়ে সংসার চালানো অসম্ভব। মসজিদ কমিটি গুলো ভুলে গেছে তারাও মানুষ, তাদেরও পরিবার আছে, অন্যান্য মানুষের মত তাদের ও বাঁচতে ইচ্ছা করে।
ইমামকে তার প্রাপ্য সঠিক বেতন দিতে না পারলে কে বলেছে আপনাদের মসজিদে এসে নামাজির বেশ ধরতে? আপনারা কেন মসজিদের সভাপতি, সেক্রেটারি, ক্যাশিয়ারের পদ দখল করে বসে আছেন? এমনি প্রশ্ন তুলেছে অনেক ইমাম। তারা আরও বলেন,
ইমামদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ’র বাণীও হয়তো আপনারা ভুলে গিয়েছেন,
وَجَعَلْنَاهُمْ أَئِمَّةً يَهْدُونَ بِأَمْرِنَا
আর আমি তাদেরকে ইমাম বানিয়েছি যাদের মাধ্যমে মানুষ কল্যাণের পথ পেতে পারে। আল কোরআন।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতিতে সকলের নাভিশ্বাস উঠেছে, ইমামদের কি আল্লাহ বনী-ইসরায়েলদের মতো “মান্না ও সালোয়া” নামের আসমানি খাবার পাঠাচ্ছেন? শ্রমিকরা বেতন বৃদ্ধির জন্য আন্দোলন করতে পারে, শিক্ষকরা শহীদ মিনারের সামনে অনশন করতে পারে, ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন না হলে সাংবাদিকরা ধর্মঘটের হুমকি দিতে পারে, অথচ ইমামরা যদি বেতন বৃদ্ধির দাবী জানায় তখন আপনাদের মনে হয় তারা “ধর্মব্যবসা” করছে? এমনই দাবি করেন তারা।
আজ থেকে ইমামাদের বেতন বৃদ্ধির দাবী জানিয়েছে স্থানীয় পর্যায়ের মসজিদ কমিটিগুলোর কাছে। জাতীয় পর্যায়ে দাবী জানিয়েছে, ইমামদের স্থায়ী বেতন কাঠামো তৈরী করে দিয়ে সকল মসজিদ কমিটিকে সেটা মানতে বাধ্য করে আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন।
নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা শহরের হাতে গোনা কয়েকটি মসজিদ বাদ দিয়ে বাংলাদেশের বেশীরভাগ নৈমিত্তিক ও প্রান্তিক ইমামরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়িয়ে যে বেতন পান তা ভদ্র সমাজে উল্লেখ না করলেই ভদ্রতা বজায় থাকে। এক রাতের মাহফিলের জন্য বক্তা এনে তাকে লাখ টাকা দিচ্ছেন, আর সারা বছর যার পেছনে নামায পড়ছেন তাকে ঠকিয়ে ভাবছেন নিজেরা জিতে যাচ্ছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায় বেশির ভাগ ইমাম দের বেতন ৫০০০-১২০০০ টাকা, আর মুয়াজ্জিনদের বেতন ৩০০০- ৮০০০ টাকা। যা দিয়ে সংসার চালানো অসম্ভব। মসজিদ কমিটি গুলো ভুলে গেছে তারাও মানুষ, তাদেরও পরিবার আছে, অন্যান্য মানুষের মত তাদের ও বাঁচতে ইচ্ছা করে।
ইমামকে তার প্রাপ্য সঠিক বেতন দিতে না পারলে কে বলেছে আপনাদের মসজিদে এসে নামাজির বেশ ধরতে? আপনারা কেন মসজিদের সভাপতি, সেক্রেটারি, ক্যাশিয়ারের পদ দখল করে বসে আছেন? এমনি প্রশ্ন তুলেছে অনেক ইমাম। তারা আরও বলেন,
ইমামদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ’র বাণীও হয়তো আপনারা ভুলে গিয়েছেন,
وَجَعَلْنَاهُمْ أَئِمَّةً يَهْدُونَ بِأَمْرِنَا
আর আমি তাদেরকে ইমাম বানিয়েছি যাদের মাধ্যমে মানুষ কল্যাণের পথ পেতে পারে। আল কোরআন।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতিতে সকলের নাভিশ্বাস উঠেছে, ইমামদের কি আল্লাহ বনী-ইসরায়েলদের মতো “মান্না ও সালোয়া” নামের আসমানি খাবার পাঠাচ্ছেন? শ্রমিকরা বেতন বৃদ্ধির জন্য আন্দোলন করতে পারে, শিক্ষকরা শহীদ মিনারের সামনে অনশন করতে পারে, ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন না হলে সাংবাদিকরা ধর্মঘটের হুমকি দিতে পারে, অথচ ইমামরা যদি বেতন বৃদ্ধির দাবী জানায় তখন আপনাদের মনে হয় তারা “ধর্মব্যবসা” করছে? এমনই দাবি করেন তারা।
আজ থেকে ইমামাদের বেতন বৃদ্ধির দাবী জানিয়েছে স্থানীয় পর্যায়ের মসজিদ কমিটিগুলোর কাছে। জাতীয় পর্যায়ে দাবী জানিয়েছে, ইমামদের স্থায়ী বেতন কাঠামো তৈরী করে দিয়ে সকল মসজিদ কমিটিকে সেটা মানতে বাধ্য করে আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন।