হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে মো. এখলাছ মিয়া (২৮) নামে এক টমটম চালকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার দেউন্দি চা-বাগানের ১৫ নং সেক্টর লাইন এলাকার একটি ঝোপঝাড় থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) সকালে মরদেহটি ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়। নিহত এখলাছ মিয়া উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের মোঘড়াপাড়া এলাকার মোঃ আজিজুর রহমানের ছেলে।
চুনারুঘাট থানার (ওসি) মো. আলী আশরাফ জানান, এখলাছ মিয়া নামে ওই যুবক পেশায় একজন টমটম চালক। সে বেশ কিছুদিন যাবত টমটম চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। বুধবার সকালে সে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা টমটম নিয়ে বাড়ি থেকে বাহির হয়। পরে রাত ১০ টার পর্যন্ত বাড়ি ফিরেনি। এর পর থেকেই তার স্বজনরা অনেক স্থানে খোজাখুজি করেও তার সন্ধান পায়নি। এক পর্যায়ে দেউন্দি চা-বাগানের ১৫ নং সেক্টর লাইনের পাশের একটি ঝোপঝাড় মরদেহটি পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দেয়া হলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মরদেহটি থানায় নিয়ে যায় এবং তার পরিবারের সদস্যরা মরদেহ শনাক্ত করে।
(ওসি) আরো জানান, এখলাছ মিয়ার মরদেহে বেশ কিছু আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মরদেহ পাওয়া গেলেও তার টমটমটি পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে টমটম ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে দুর্বৃত্তরা তাকে হত্যা করে থাকতে পারে। তিনি বলেন, টমটম উদ্ধার এবং ঘাতকদের ধরতে পুলিশ তদন্তের পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়াহেদ আলী মাষ্টার জানান, বুধবার দিবাগত রাতে দেউন্দি চা-বাগানের ১৫ নং সেক্টর লাইনের পাশে ঝোপের মধ্যে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখতে স্থানীয়রা তাকে বিষয়টি অবগত করেন। পরে তিনি চুনারুঘাট থানাকে বিষয়টি জানান।
হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে মো. এখলাছ মিয়া (২৮) নামে এক টমটম চালকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার দেউন্দি চা-বাগানের ১৫ নং সেক্টর লাইন এলাকার একটি ঝোপঝাড় থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) সকালে মরদেহটি ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়। নিহত এখলাছ মিয়া উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের মোঘড়াপাড়া এলাকার মোঃ আজিজুর রহমানের ছেলে।
চুনারুঘাট থানার (ওসি) মো. আলী আশরাফ জানান, এখলাছ মিয়া নামে ওই যুবক পেশায় একজন টমটম চালক। সে বেশ কিছুদিন যাবত টমটম চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। বুধবার সকালে সে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা টমটম নিয়ে বাড়ি থেকে বাহির হয়। পরে রাত ১০ টার পর্যন্ত বাড়ি ফিরেনি। এর পর থেকেই তার স্বজনরা অনেক স্থানে খোজাখুজি করেও তার সন্ধান পায়নি। এক পর্যায়ে দেউন্দি চা-বাগানের ১৫ নং সেক্টর লাইনের পাশের একটি ঝোপঝাড় মরদেহটি পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দেয়া হলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মরদেহটি থানায় নিয়ে যায় এবং তার পরিবারের সদস্যরা মরদেহ শনাক্ত করে।
(ওসি) আরো জানান, এখলাছ মিয়ার মরদেহে বেশ কিছু আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মরদেহ পাওয়া গেলেও তার টমটমটি পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে টমটম ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে দুর্বৃত্তরা তাকে হত্যা করে থাকতে পারে। তিনি বলেন, টমটম উদ্ধার এবং ঘাতকদের ধরতে পুলিশ তদন্তের পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়াহেদ আলী মাষ্টার জানান, বুধবার দিবাগত রাতে দেউন্দি চা-বাগানের ১৫ নং সেক্টর লাইনের পাশে ঝোপের মধ্যে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখতে স্থানীয়রা তাকে বিষয়টি অবগত করেন। পরে তিনি চুনারুঘাট থানাকে বিষয়টি জানান।