(জামান মৃধা, নীলফামারী প্রতিনিধি):-
উজানের পানিতে তিস্তা নদী এখন টইটুম্বুর। গত পাঁচ বছরের তুলনায় এ বছর শুষ্ক মৌসুমেও রেকর্ড পরিমাণ পানি ছিল তিস্তায়। তিস্তা ব্যারাজ এলাকায় নদীর গভীরতা বেশি থাকায় গত পাঁচ বছর পর আবারও ধরা পড়ছে ইলিশ। নদীতে ইলিশ পেয়ে তিস্তাপারের জেলেসহ আনন্দিত স্থানীয় লোকজন। অন্যদিকে তাজা ইলিশ কিনতে হুমরি খেয়ে পড়ছে তিস্তা ব্যারেজ এলাকায় বেড়াতে আসা লোকজন ও স্থানীয়রা।
গত সোমবার (৯ই মে) দুপুরে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার দেশের সর্ববৃহৎ তিস্তা ব্যারাজের ভাটিতে জেলেদের জালে উঠেছে তাজা ইলিশ। এমন দৃশ্য নজর কাড়ছে ব্যারাজে ঘুরতে আসা ভ্রমণ পিয়াসীদেরও। ইলিশ মাছ দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন তিস্তা পাড়ের মানুষজনও। তারা কোনোদিনও কল্পনা করতে পারেনি তিস্তা নদীতে ইলিশ পাওয়া যাবে।
গত ২০১৭ সালে তিস্তায় প্রথম ইলিশ ধরা পড়ে। দীর্ঘদিন পর গত এক মাস থেকে নদীতে প্রতিদিন ২/৩টি করে ইলিশ মাছ ধরা পড়ছে জেলেদের জালে। ধরা পড়া ইলিশের ওজন ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম পর্যন্ত। নদীতে ধরা পড়া ইলিশ মুহূর্তেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা দরে।
তিস্তা নদী সংলগ্ন সীমান্ত বাজারের বাসিন্দা কুরবান আলী বলেন, ৮৮ সালের বিধ্বংসী বন্যায় তিস্তা নদীতে ইলিশ মাছ দেখেছি। আজ আবারো ৩০ থেকে ৩৫ বছর পর তিস্তা নদীতে ইলিশ মাছ দেখলাম। তিস্তা নদীতে ইলিশ মাছ দেখে জেলেরাও খুশি আমরাও খুশি। আমরা আশা করি প্রতিবছর যেন এই নদীতে ইলিশ মাছ পাওয়া যায়।
বর্তমানে তিস্তায় ইলিশসহ ধরা পড়ছে বৈরালি, বোয়াল, আইড়, চিতল, গুলশা টেংরা, কালবাউশসহ নানা প্রজাতির মাছ। এসব মাছ তিস্তা নদীর পাড়ে মুহূর্তেই বিক্রি হচ্ছে।
তিস্তাপাড়ের জেলে আব্দুল করিম (৩০) বলেন, তিস্তায় ইলিশ পেয়ে আমরা খুশি। তিস্তায় ইলিশ পাওয়া আমাদের ভাগ্যের বিষয়। আমরা আশা করি প্রতি বছর যেন ইলিশ মাছ পাওয়া যায়।
মাঝি লাল মিয়া (৬০) বলেন, আমার ঠেলা জালে দুটি ইলিশ ধরা পড়েছে। আমি খুবই খুশি। এই ইলিশ মাছ দুটি বিক্রি না করে বাড়িতে খাওযার জন্য নিয়ে যাব।
(জামান মৃধা, নীলফামারী প্রতিনিধি):-
উজানের পানিতে তিস্তা নদী এখন টইটুম্বুর। গত পাঁচ বছরের তুলনায় এ বছর শুষ্ক মৌসুমেও রেকর্ড পরিমাণ পানি ছিল তিস্তায়। তিস্তা ব্যারাজ এলাকায় নদীর গভীরতা বেশি থাকায় গত পাঁচ বছর পর আবারও ধরা পড়ছে ইলিশ। নদীতে ইলিশ পেয়ে তিস্তাপারের জেলেসহ আনন্দিত স্থানীয় লোকজন। অন্যদিকে তাজা ইলিশ কিনতে হুমরি খেয়ে পড়ছে তিস্তা ব্যারেজ এলাকায় বেড়াতে আসা লোকজন ও স্থানীয়রা।
গত সোমবার (৯ই মে) দুপুরে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার দেশের সর্ববৃহৎ তিস্তা ব্যারাজের ভাটিতে জেলেদের জালে উঠেছে তাজা ইলিশ। এমন দৃশ্য নজর কাড়ছে ব্যারাজে ঘুরতে আসা ভ্রমণ পিয়াসীদেরও। ইলিশ মাছ দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন তিস্তা পাড়ের মানুষজনও। তারা কোনোদিনও কল্পনা করতে পারেনি তিস্তা নদীতে ইলিশ পাওয়া যাবে।
গত ২০১৭ সালে তিস্তায় প্রথম ইলিশ ধরা পড়ে। দীর্ঘদিন পর গত এক মাস থেকে নদীতে প্রতিদিন ২/৩টি করে ইলিশ মাছ ধরা পড়ছে জেলেদের জালে। ধরা পড়া ইলিশের ওজন ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম পর্যন্ত। নদীতে ধরা পড়া ইলিশ মুহূর্তেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা দরে।
তিস্তা নদী সংলগ্ন সীমান্ত বাজারের বাসিন্দা কুরবান আলী বলেন, ৮৮ সালের বিধ্বংসী বন্যায় তিস্তা নদীতে ইলিশ মাছ দেখেছি। আজ আবারো ৩০ থেকে ৩৫ বছর পর তিস্তা নদীতে ইলিশ মাছ দেখলাম। তিস্তা নদীতে ইলিশ মাছ দেখে জেলেরাও খুশি আমরাও খুশি। আমরা আশা করি প্রতিবছর যেন এই নদীতে ইলিশ মাছ পাওয়া যায়।
বর্তমানে তিস্তায় ইলিশসহ ধরা পড়ছে বৈরালি, বোয়াল, আইড়, চিতল, গুলশা টেংরা, কালবাউশসহ নানা প্রজাতির মাছ। এসব মাছ তিস্তা নদীর পাড়ে মুহূর্তেই বিক্রি হচ্ছে।
তিস্তাপাড়ের জেলে আব্দুল করিম (৩০) বলেন, তিস্তায় ইলিশ পেয়ে আমরা খুশি। তিস্তায় ইলিশ পাওয়া আমাদের ভাগ্যের বিষয়। আমরা আশা করি প্রতি বছর যেন ইলিশ মাছ পাওয়া যায়।
মাঝি লাল মিয়া (৬০) বলেন, আমার ঠেলা জালে দুটি ইলিশ ধরা পড়েছে। আমি খুবই খুশি। এই ইলিশ মাছ দুটি বিক্রি না করে বাড়িতে খাওযার জন্য নিয়ে যাব।