তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ
আমাদের দেশে বিশেষ করে যুবক সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের একমাত্র কারণ অ্যাডাল্ট মিডিয়া।এখন ফেসবুক থেকে শুরু করে ইউটুবে ,টিকটিক ,লাইকি প্রভৃতি মাধ্যমগুলোর কারণে বিশেষ করে টিনেজ বয়সি ছেলে মেয়েদের ভিতর অনেক প্রভাব পড়ে।পাশ্চাত্য এবং ইউরোপিয়ান সংস্কৃতি বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে।যার ফলে টিনএজ ছেলে মেয়েরা এতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে আর এর কারণের অপরাধ সৃস্টি হচ্ছে যেমন একটি ছেলে একটি রোমান্টিক ভিডিও দেখার পর তার ভিতর প্রেম করা বা তার পছন্দের মেয়েকে তার ভালোবাসার কথা জানানোর সাইকোলজিকাল চিন্তা ভাবনা কাজ করে এবং পরবর্তীতে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে মাদকাসক্ত হয়ে যায় অথবা জোর করে ভালোবাসা পাবার নামে ধর্ষণ নামক অপরাধ করে ফেলে।ঠিক একই ভাবে মেয়েরাও মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে।একটা সময় বাংলাদেশে মেয়েদের রাস্তায় বা রেস্টুরেন্ট সিগারেট খাওয়ার কথা কল্পনাই করা যেত না কিন্তু তা আমাদের ঢাকা শহরে অহরহ দেখা যাচ্ছে।বিশেষ করে সামাজিক মাদ্ধম গুলোতে এখন বিপুলভাবে বিকৃত যৌন ভিডিও অহরহ আপলোড করেছে এক শ্রেণীর মানুষ।এর ফলে অল্প বয়সী ছেলে মেয়েরা খারাপ দিকে ঝুকে পড়ছে পরিবারের অজান্তেই।আমাদের দেশে ইউটুবে বা ফেসবুক এর কোনো আইন মানা হয় না সঠিকিভাবে।পরিবারের বাবা মা বড় ভাই বোনদের খেয়াল রাখতে হবে যে তার সন্তান বা ভাই/বোন۔ স্মার্ট ফোনে কি ধরনের ভিডিও দেখে এবং তা কতটুকু তার জন্য۔ শিক্ষণীয়!! অনেক সময় ইউটুবে এবং ফেসবুক۔ এ কিছু ভিডিও দেখা যায় যা বিকৃত যৌন মনমানসিকতার জন্ দেয় ,এসব ক্ষেত্রে প্রশাসনকে কঠোর ভাবে ভূমিকা পালন۔ করতে হবে যাতে ইউটুবে বা ফেসবুক এ খারাপ কোনো কিছু আপলোড করতে না পারে।আমাদের এই ধরণের কন্টেন্ট দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং অন্যকেও সতর্ক করতে হবে।তাহলেই হয়তো ধর্ষণ নামক জঘন্য অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে।
তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ
আমাদের দেশে বিশেষ করে যুবক সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের একমাত্র কারণ অ্যাডাল্ট মিডিয়া।এখন ফেসবুক থেকে শুরু করে ইউটুবে ,টিকটিক ,লাইকি প্রভৃতি মাধ্যমগুলোর কারণে বিশেষ করে টিনেজ বয়সি ছেলে মেয়েদের ভিতর অনেক প্রভাব পড়ে।পাশ্চাত্য এবং ইউরোপিয়ান সংস্কৃতি বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে।যার ফলে টিনএজ ছেলে মেয়েরা এতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে আর এর কারণের অপরাধ সৃস্টি হচ্ছে যেমন একটি ছেলে একটি রোমান্টিক ভিডিও দেখার পর তার ভিতর প্রেম করা বা তার পছন্দের মেয়েকে তার ভালোবাসার কথা জানানোর সাইকোলজিকাল চিন্তা ভাবনা কাজ করে এবং পরবর্তীতে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে মাদকাসক্ত হয়ে যায় অথবা জোর করে ভালোবাসা পাবার নামে ধর্ষণ নামক অপরাধ করে ফেলে।ঠিক একই ভাবে মেয়েরাও মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে।একটা সময় বাংলাদেশে মেয়েদের রাস্তায় বা রেস্টুরেন্ট সিগারেট খাওয়ার কথা কল্পনাই করা যেত না কিন্তু তা আমাদের ঢাকা শহরে অহরহ দেখা যাচ্ছে।বিশেষ করে সামাজিক মাদ্ধম গুলোতে এখন বিপুলভাবে বিকৃত যৌন ভিডিও অহরহ আপলোড করেছে এক শ্রেণীর মানুষ।এর ফলে অল্প বয়সী ছেলে মেয়েরা খারাপ দিকে ঝুকে পড়ছে পরিবারের অজান্তেই।আমাদের দেশে ইউটুবে বা ফেসবুক এর কোনো আইন মানা হয় না সঠিকিভাবে।পরিবারের বাবা মা বড় ভাই বোনদের খেয়াল রাখতে হবে যে তার সন্তান বা ভাই/বোন۔ স্মার্ট ফোনে কি ধরনের ভিডিও দেখে এবং তা কতটুকু তার জন্য۔ শিক্ষণীয়!! অনেক সময় ইউটুবে এবং ফেসবুক۔ এ কিছু ভিডিও দেখা যায় যা বিকৃত যৌন মনমানসিকতার জন্ দেয় ,এসব ক্ষেত্রে প্রশাসনকে কঠোর ভাবে ভূমিকা পালন۔ করতে হবে যাতে ইউটুবে বা ফেসবুক এ খারাপ কোনো কিছু আপলোড করতে না পারে।আমাদের এই ধরণের কন্টেন্ট দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং অন্যকেও সতর্ক করতে হবে।তাহলেই হয়তো ধর্ষণ নামক জঘন্য অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে।