(নীলফামারি প্রতিনিধি):-
মৎস্য অধিদপ্তরাধীন দেশী প্রজাতির মাছ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মৎস্য সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়ন ও রক্ষণাবেক্ষণে নীলফামারীর ডিমলায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ই মে) দুপুরে উপজেলা মৎস্য দপ্তরের উদ্যোগে ডিমলা সদর ইউনিয়নের বাবুরহাটে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করে প্রায় ৩০ হাজার টাকা মুল্যের ৫০ফিট করে ৪ টি চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করা হয় ও মৎস্য সংরক্ষণ আইনে জাল বিক্রি করতে আসা খোকসারঘাট এলাকার জাল ব্যাবসায়ী লাল মিয়াকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
অভিযান শেষে জব্দকৃত নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জনসম্মুখে আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মৎস অফিসের ক্ষেত্র সহকারী মানিক চন্দ্র রায়, অফিস সহায়ক মোস্তাফিজুর রহমানসহ সকল লীফ সদস্য, ডিমলা থানার (এসআই) মো. আকতারুজ্জামান প্রমুখ।
সহকারি কমিশনার (ভুমি) ইবনুল আবেদীন বলেন, এমনিতেই বর্তমানে নদীতে/পুকুরে পানি কম থাকায় দেশীয় প্রজাতীর মাছ বিলুপ্ত হতে চলেছে, অপরদিকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল ও চায়না দুয়ারী জালসহ বিভিন্ন অবৈধ জাল দিয়ে দেশীয় মৎস্য শিকার করা হচ্ছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রকার জলজ প্রাণী ও উপকারী কীট পতঙ্গ বিলুপ্ত হচ্ছে। মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে এই জাল জব্দ করা হয়। এসময় ৫০ ফিট করে ৪ টি চায়না দুয়ারী বা রিং জাল জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। দেশীয় প্রজাতির মাছ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের জন্য আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
(নীলফামারি প্রতিনিধি):-
মৎস্য অধিদপ্তরাধীন দেশী প্রজাতির মাছ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মৎস্য সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়ন ও রক্ষণাবেক্ষণে নীলফামারীর ডিমলায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ই মে) দুপুরে উপজেলা মৎস্য দপ্তরের উদ্যোগে ডিমলা সদর ইউনিয়নের বাবুরহাটে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করে প্রায় ৩০ হাজার টাকা মুল্যের ৫০ফিট করে ৪ টি চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করা হয় ও মৎস্য সংরক্ষণ আইনে জাল বিক্রি করতে আসা খোকসারঘাট এলাকার জাল ব্যাবসায়ী লাল মিয়াকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
অভিযান শেষে জব্দকৃত নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জনসম্মুখে আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মৎস অফিসের ক্ষেত্র সহকারী মানিক চন্দ্র রায়, অফিস সহায়ক মোস্তাফিজুর রহমানসহ সকল লীফ সদস্য, ডিমলা থানার (এসআই) মো. আকতারুজ্জামান প্রমুখ।
সহকারি কমিশনার (ভুমি) ইবনুল আবেদীন বলেন, এমনিতেই বর্তমানে নদীতে/পুকুরে পানি কম থাকায় দেশীয় প্রজাতীর মাছ বিলুপ্ত হতে চলেছে, অপরদিকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল ও চায়না দুয়ারী জালসহ বিভিন্ন অবৈধ জাল দিয়ে দেশীয় মৎস্য শিকার করা হচ্ছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রকার জলজ প্রাণী ও উপকারী কীট পতঙ্গ বিলুপ্ত হচ্ছে। মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে এই জাল জব্দ করা হয়। এসময় ৫০ ফিট করে ৪ টি চায়না দুয়ারী বা রিং জাল জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। দেশীয় প্রজাতির মাছ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের জন্য আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।