(যশোর)প্রতিনিধিঃ আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ইউপি নির্বাচনে মণিরামপুরে ১৫ ইউপি’র মধ্যে অন্ততঃ ১০ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীর সাথে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর হাড্ডা-হাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে বলে বিভিন্ন ইউনিয়নের ভোটার সাধারনের মতামতের প্রেক্ষিতে ধারনা করা যাচ্ছে। প্রাপ্ত একাধিক সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার রোহিতা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাফিজুর রহমানের সাথে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আবু আনছার। এ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বেশ সুবিধা পজিশনে আছেন বলে ভোটার সাধারনের মন্তব্যে জানা গেছে। ভোজগাতী ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আসমাতুন্নাহারের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক সহিদুল ইসলাম। এই ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থী সহিদুল ইসলামের অবস্থান বেশ শক্ত বলে জানা গেছে। ঢাকুরিয়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান এরশাদ আলীর সাথে জোরালো প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আয়ুব আলী গাজী। এই দুই প্রার্থীর মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে গুঞ্জন চলছে। হরিদাসকাটি ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান বিপদ ভঞ্জন পাড়ে ও আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলমগীর কবির লিটনের মধ্যে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই হবে বলে ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন। খেদাপাড়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আব্দুল আলিম জিন্নাহ এবারও আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হকের কাছে ধরাশায়ী বলে প্রাপ্ত সুত্রে জানা গেছে। ঝাঁপা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক মন্টুর শক্ত প্রতিপক্ষ আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক স.ম আলাউদ্দিন। চালুয়াহাটি ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আবুল ইসলাম এবারও বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদের কাছে পরাস্ত হতে পারে বলে জোরে সোরে গুঞ্জন চলছে। খানপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিলনের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম। দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী মাযহাররুল আনোয়ারের শক্ত প্রতিপক্ষ আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মাসুদ পারভেজ। এই ইউনিয়নে মাসুদ পারভেজ বিজয় লাভ করবে এমন জোরালো মন্তব্য ভোটারদের কাছ থেকে পাওয়া গেছে। কুলটিয়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান শেখর চন্দ্র রায় এর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী আদিত্য মন্ডল। বিদ্রোহী প্রার্থীদের দল থেকে বিহস্কারের সিদ্ধান্ত জানানোর পরও তারা থেমে নেই। বিজয়ের লক্ষ্যে ১৫টি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীর সাথে সমানতালে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা প্রচারনা চালাচ্ছেন বলে জানা গেছে। নির্বাচন অবাধ,সুষ্ঠু হলে প্রায় ১০টি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীর সাথে হাড্ডা-হাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বি করে অনেকে বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারে বলে নির্বাচন বিশ্লেষকরা ধারনা করছেন। এদিকে প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে গত ১২ নভেম্বর শুক্রবার থেকে মণিরামপুরের ১৫টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৭৯ জন এবং ১৬ ইউনিয়নে সংরতি নারী সদস্য পদে ১৮২ জন প্রার্থী এবং সাধারন সদস্য পদে ৬০৬ জন প্রার্থী বিজয়ের লক্ষ্যে সমানতালে প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন।
(যশোর)প্রতিনিধিঃ আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ইউপি নির্বাচনে মণিরামপুরে ১৫ ইউপি’র মধ্যে অন্ততঃ ১০ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীর সাথে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর হাড্ডা-হাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে বলে বিভিন্ন ইউনিয়নের ভোটার সাধারনের মতামতের প্রেক্ষিতে ধারনা করা যাচ্ছে। প্রাপ্ত একাধিক সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার রোহিতা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাফিজুর রহমানের সাথে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আবু আনছার। এ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বেশ সুবিধা পজিশনে আছেন বলে ভোটার সাধারনের মন্তব্যে জানা গেছে। ভোজগাতী ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আসমাতুন্নাহারের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক সহিদুল ইসলাম। এই ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থী সহিদুল ইসলামের অবস্থান বেশ শক্ত বলে জানা গেছে। ঢাকুরিয়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান এরশাদ আলীর সাথে জোরালো প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আয়ুব আলী গাজী। এই দুই প্রার্থীর মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে গুঞ্জন চলছে। হরিদাসকাটি ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান বিপদ ভঞ্জন পাড়ে ও আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলমগীর কবির লিটনের মধ্যে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই হবে বলে ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন। খেদাপাড়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আব্দুল আলিম জিন্নাহ এবারও আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হকের কাছে ধরাশায়ী বলে প্রাপ্ত সুত্রে জানা গেছে। ঝাঁপা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক মন্টুর শক্ত প্রতিপক্ষ আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক স.ম আলাউদ্দিন। চালুয়াহাটি ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আবুল ইসলাম এবারও বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদের কাছে পরাস্ত হতে পারে বলে জোরে সোরে গুঞ্জন চলছে। খানপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিলনের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম। দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী মাযহাররুল আনোয়ারের শক্ত প্রতিপক্ষ আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মাসুদ পারভেজ। এই ইউনিয়নে মাসুদ পারভেজ বিজয় লাভ করবে এমন জোরালো মন্তব্য ভোটারদের কাছ থেকে পাওয়া গেছে। কুলটিয়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান শেখর চন্দ্র রায় এর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী আদিত্য মন্ডল। বিদ্রোহী প্রার্থীদের দল থেকে বিহস্কারের সিদ্ধান্ত জানানোর পরও তারা থেমে নেই। বিজয়ের লক্ষ্যে ১৫টি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীর সাথে সমানতালে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা প্রচারনা চালাচ্ছেন বলে জানা গেছে। নির্বাচন অবাধ,সুষ্ঠু হলে প্রায় ১০টি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীর সাথে হাড্ডা-হাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বি করে অনেকে বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারে বলে নির্বাচন বিশ্লেষকরা ধারনা করছেন। এদিকে প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে গত ১২ নভেম্বর শুক্রবার থেকে মণিরামপুরের ১৫টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৭৯ জন এবং ১৬ ইউনিয়নে সংরতি নারী সদস্য পদে ১৮২ জন প্রার্থী এবং সাধারন সদস্য পদে ৬০৬ জন প্রার্থী বিজয়ের লক্ষ্যে সমানতালে প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন।