রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ০৭:৩৭ অপরাহ্ন
Logo
শিরোনাম:
সালথায় ৬শ’ ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার মাটিরাংগা উপজেলায় তাইন্দং টু মাটিরাংগা রাস্তার বেহাল দশা, যান চলাচলে অযোগ্য মাটিরাংগা উপজেলায় তাইন্দং টু মাটিরাংগা রাস্তার বেহাল দশা, যান চলাচলে অযোগ্য মীরসরাইয়ে হেমন্ত সাহিত্য আসরে বাংলার ষড়ঋতুর জয়গান মীরসরাইয়ে হেমন্ত সাহিত্য আসরে বাংলার ষড়ঋতুর জয়গান মীরসরাইয়ে হেমন্ত সাহিত্য আসরে বাংলার ষড়ঋতুর জয়গান কুষ্টিয়ায় ধান খেত থেকে নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার কুষ্টিয়ায় ধান খেত থেকে নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার কুষ্টিয়ায় ধান খেত থেকে নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার তারুণ্য সমাজ কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর বর্ষপূর্তি ও সেরা স্বেচ্ছাসেবক সম্মাননা ২০২২ সমপন্ন।

মাধবপুর উপজেলা যুবদলের সভাপতির বিরুদ্ধে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদাবাজির মামলা।

রিপোর্টার
  • পোস্ট করা হয়েছে শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

সোহাগ মিয়া, মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বি,এন,পি’র অঙ্গসংগঠন যুবদলের সভাপতি এনায়েত উল্লা’র বিরুদ্ধে চাঁদা বাজির অভিযোগ এনে আদালতে মামলা দায়ের করেছে এক ভুক্তভোগী ফার্মেসি ব্যবসায়ী।

গত (২৬সেপ্টেম্বর) সোমবার, মামলার বাদী রুক্কু মিয়া পিতাঃ মৃত ইনু মিয়া, সাংঃ এক্তিয়ার পুর, থানাঃ মাধবপুর, জেলাঃ হবিগঞ্জ। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট -১ এর আদালতে মাধবপুর উপজেলার যুবদলের সভাপতি এনায়েত উল্লা’র বিরুদ্ধে ১০৭/১১৪/১১৭/সি’ ধারা মোতাবেক অভিযোগ দায়ের করেন।

জানা যায়, রুক্কু মিয়া স্হানীয় শাহপুর নতুন বাজারের একজন পল্লী চিকিৎসক ও ফার্মেসী ব্যবসায়ী। তাঁর ছোট ভাই শাহ্ আলম দীর্ঘ দিন বি,এন,পি,এর রাজনীতির সাথে জড়িত ও ১০ নং ছাতিয়াইন ইউ/পি’ এর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা’র আহবায়ক কমিটির সদস্য।
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শাহ্ আলম কে তাঁর পরিবার দল থেকে ইস্তফা দিয়ে ব্যবসা দেখাশোনা করার চাঁপ দেন।

অন্য দিকে দল পরিচালনা করার জন্য যুবদলের সভাপতি এনায়েত উল্লা’ ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে বলে শাহ আলম জানায়। টাকা দিতে না পারায় যুবদলের সভাপতি এনায়েত উল্লা’ দলবল নিয়ে শাহ্ আলম এর ভাই রুক্কু মিয়ার ফার্মেসীতে হুমকি-ধমকি দেয় বলে মামলার এজহারে উল্লেখ করেন।
ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে সরজমিনে ঘুরে স্হানীয় দোকানদার ও ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে এর সত্যতা পাওয়া যায়।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে, অভিযোগকারী রুক্কু মিয়ার ভাই শাহ আলম ‘বাংলাদেশ সময় ২৪’ কে বলেন, চাঁদা দিয়ে রাজনীতি আমি করতে পারব না, তাছাড়া এত টাকা আমার পরিবার কিভাবে দিবে? তাই আমি দল থেকে পদত্যাগ করার কথা সভাপতি এনায়েত উল্লা’র কাছে জানালে তিনি আমার ভাইয়ের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এসে হুমকি দিয়ে যায়।

অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে, এনায়েত উল্লা’ প্রতিবেদককে বলেন, “আমি আমার ব্যবসার টাকা চাইতে রুক্কু মিয়ার কাছে যাই”। “রাজনৈতিক চাঁদা চাওয়ার জন্য যাইনি”।

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

মাধবপুর উপজেলা যুবদলের সভাপতির বিরুদ্ধে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদাবাজির মামলা।

রিপোর্টার
  • পোস্ট করা হয়েছে শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

সোহাগ মিয়া, মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বি,এন,পি’র অঙ্গসংগঠন যুবদলের সভাপতি এনায়েত উল্লা’র বিরুদ্ধে চাঁদা বাজির অভিযোগ এনে আদালতে মামলা দায়ের করেছে এক ভুক্তভোগী ফার্মেসি ব্যবসায়ী।

গত (২৬সেপ্টেম্বর) সোমবার, মামলার বাদী রুক্কু মিয়া পিতাঃ মৃত ইনু মিয়া, সাংঃ এক্তিয়ার পুর, থানাঃ মাধবপুর, জেলাঃ হবিগঞ্জ। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট -১ এর আদালতে মাধবপুর উপজেলার যুবদলের সভাপতি এনায়েত উল্লা’র বিরুদ্ধে ১০৭/১১৪/১১৭/সি’ ধারা মোতাবেক অভিযোগ দায়ের করেন।

জানা যায়, রুক্কু মিয়া স্হানীয় শাহপুর নতুন বাজারের একজন পল্লী চিকিৎসক ও ফার্মেসী ব্যবসায়ী। তাঁর ছোট ভাই শাহ্ আলম দীর্ঘ দিন বি,এন,পি,এর রাজনীতির সাথে জড়িত ও ১০ নং ছাতিয়াইন ইউ/পি’ এর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা’র আহবায়ক কমিটির সদস্য।
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শাহ্ আলম কে তাঁর পরিবার দল থেকে ইস্তফা দিয়ে ব্যবসা দেখাশোনা করার চাঁপ দেন।

অন্য দিকে দল পরিচালনা করার জন্য যুবদলের সভাপতি এনায়েত উল্লা’ ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে বলে শাহ আলম জানায়। টাকা দিতে না পারায় যুবদলের সভাপতি এনায়েত উল্লা’ দলবল নিয়ে শাহ্ আলম এর ভাই রুক্কু মিয়ার ফার্মেসীতে হুমকি-ধমকি দেয় বলে মামলার এজহারে উল্লেখ করেন।
ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে সরজমিনে ঘুরে স্হানীয় দোকানদার ও ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে এর সত্যতা পাওয়া যায়।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে, অভিযোগকারী রুক্কু মিয়ার ভাই শাহ আলম ‘বাংলাদেশ সময় ২৪’ কে বলেন, চাঁদা দিয়ে রাজনীতি আমি করতে পারব না, তাছাড়া এত টাকা আমার পরিবার কিভাবে দিবে? তাই আমি দল থেকে পদত্যাগ করার কথা সভাপতি এনায়েত উল্লা’র কাছে জানালে তিনি আমার ভাইয়ের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এসে হুমকি দিয়ে যায়।

অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে, এনায়েত উল্লা’ প্রতিবেদককে বলেন, “আমি আমার ব্যবসার টাকা চাইতে রুক্কু মিয়ার কাছে যাই”। “রাজনৈতিক চাঁদা চাওয়ার জন্য যাইনি”।

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ

© All rights reserved © 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Popular IT Club
Popularitclub_NewsPortal