বরিশাল জেলা পতিনিধি
কাজী সোহান
মুলাদীতে সরকার নির্ধারিত কম মূল্যের টিসিবি পন্যে থেকে সুবিধাভোগী কার্ডধারীরা বঞ্চিত ও বিতরনে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
দ্রব্য মূল্যের দাম বৃদ্ধি পেলে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশে সারাদেশে কমমূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পন্য টিসিবি ডিলারের মাধ্যমে কার্ডধারী নিন্ম ও মধ্যেবৃদ্ধ পরিবারের মাঝে বিতরনের উদ্যেগ সরকার। সে লক্ষ্যে স্থানীয় জন প্রতিনিধির মাধ্যমে মুলাদী উপজেলায় ১০,৬৭৫ জন কার্ডধারীর মাঝে টিসিবি পন্য বিক্রয়ের জন্য নির্ধারিত ৩/৪ জন ডিলার এ মাল বিক্রয় করে থাকে।
জানাযায় সরকারী নিয়ম অনুযায়ী পন্য বিতরনের অন্তত ১ দিন আগে মাইকিং স্থানীয় জন প্রতিনিধি মাধ্যমে কার্ডধারীদের পন্য বিক্রয় সময় ও স্থান জানানোর কথা থাকলেও বন্টনের আগে এ ধরনের কোন প্রচারনা না থাকার ফলে অনেক সুবিধাভোগী এটা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ।
অপরদিগে নিয়োগকৃত ডিলাররা ট্রাক গাড়ীতে করে পন্য এনে বিক্রয় করার সময় কিছু লোকজনকে মাল দিয়ে প্রায় সময়ই বলে পন্য শেষ হয়ে গেছে এতে সুবিধা ভোগী অনেক কার্ডধারী শূণ্য হাতেই পন্য না নিয়ে ফেরত যায়। তবে সকল কার্ডধারী উপস্থিত না থাকার কারনে উপজেলার নির্দেশে গরীব মানুষ জনকে ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে পন্য দেয়ার নির্দেশ দেয়া হলে আইডি কার্ড নিয়ে কার্ডধারীদের চেয়ে অধিকাংশ লোক জমায়েত হয়ে পন্য কিনে নেয় তাতেও উপস্থিত কার্ডধারীরাও বঞ্চিত হয় বলে জানানো হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই অভিযোগ করে বলেন অনেক সুবিধা ভোগীর কার্ড দায়িত্ব প্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য নিকট বিধায় অনেকেই তাদের পন্য কিনতে পারছে না।
বরিশাল জেলা পতিনিধি
কাজী সোহান
মুলাদীতে সরকার নির্ধারিত কম মূল্যের টিসিবি পন্যে থেকে সুবিধাভোগী কার্ডধারীরা বঞ্চিত ও বিতরনে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
দ্রব্য মূল্যের দাম বৃদ্ধি পেলে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশে সারাদেশে কমমূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পন্য টিসিবি ডিলারের মাধ্যমে কার্ডধারী নিন্ম ও মধ্যেবৃদ্ধ পরিবারের মাঝে বিতরনের উদ্যেগ সরকার। সে লক্ষ্যে স্থানীয় জন প্রতিনিধির মাধ্যমে মুলাদী উপজেলায় ১০,৬৭৫ জন কার্ডধারীর মাঝে টিসিবি পন্য বিক্রয়ের জন্য নির্ধারিত ৩/৪ জন ডিলার এ মাল বিক্রয় করে থাকে।
জানাযায় সরকারী নিয়ম অনুযায়ী পন্য বিতরনের অন্তত ১ দিন আগে মাইকিং স্থানীয় জন প্রতিনিধি মাধ্যমে কার্ডধারীদের পন্য বিক্রয় সময় ও স্থান জানানোর কথা থাকলেও বন্টনের আগে এ ধরনের কোন প্রচারনা না থাকার ফলে অনেক সুবিধাভোগী এটা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ।
অপরদিগে নিয়োগকৃত ডিলাররা ট্রাক গাড়ীতে করে পন্য এনে বিক্রয় করার সময় কিছু লোকজনকে মাল দিয়ে প্রায় সময়ই বলে পন্য শেষ হয়ে গেছে এতে সুবিধা ভোগী অনেক কার্ডধারী শূণ্য হাতেই পন্য না নিয়ে ফেরত যায়। তবে সকল কার্ডধারী উপস্থিত না থাকার কারনে উপজেলার নির্দেশে গরীব মানুষ জনকে ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে পন্য দেয়ার নির্দেশ দেয়া হলে আইডি কার্ড নিয়ে কার্ডধারীদের চেয়ে অধিকাংশ লোক জমায়েত হয়ে পন্য কিনে নেয় তাতেও উপস্থিত কার্ডধারীরাও বঞ্চিত হয় বলে জানানো হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই অভিযোগ করে বলেন অনেক সুবিধা ভোগীর কার্ড দায়িত্ব প্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য নিকট বিধায় অনেকেই তাদের পন্য কিনতে পারছে না।