শাহিনুর রহমান যশোরঃ
যশোরের মণিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ বাজারের প্রধান বাণিজ্যিক সড়ক চৌরাস্তা মোড় থেকে হরতকি গাছ (ভ্যান স্ট্যান্ড) পর্যন্ত রাস্তা খুঁড়ে অনেকদিন ধরে ফেলে রেখেছে ঠিকাদার ,ফলে দুই ধারের দোকানদার ও জনগণ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। রাস্তার কোন কাজ শুরু না হওয়াই স্থানীয় ব্যবসায়ীরা হতাশা প্রকাশ করেছে ।
প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই রাস্তায় যাতায়াত করতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে, রাস্তার দুই ধারের দোকানদাররা ধুলাবালি, যত্রতত্র মালামাল লোড-আনলোড ও প্রচন্ড জ্যামে ক্রেতাশূণ্য হয়ে ব্যবসায়িক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এছাড়া বাজারের মধ্যে বিভিন্ন গলিতে গড়ে উঠেছে পল্টি মুরগির মাংশ বিক্রির দোকান। ফলে দুর্গন্ধে বাজারের পরিবেশ দূষিত হয়ে উঠেছে ও ছোট বড় দূর্ঘটনাসহ বিভিন্ন রোগ বালাই সংক্রমন ছড়াচ্ছে। এছাড়া নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে গ্যাস সিলিন্ডার মজুদ, বয়লার মুরগি, গরু ও ছাগলের মাংশ বিক্রির দোকান গড়ে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। বাজারের প্রায় দোকানের সামনে রাস্তা দখল করে মালামাল রাখা, মজুদ করা গ্যাস সিলিন্ডার , তেলের ব্যারেল। এছাড়া অধিকাংশ ব্যবসায়ীর প্রতিষ্ঠানে নেই অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র, ফায়ার সার্ভিসের অগ্নিনির্বাপক সংক্রান্ত লাইসেন্স, নেই নির্দিষ্ট কোন ময়লা ফেলার ডাসবিন। সচেতন নাগরিকদের দাবি, রাজগঞ্জ বাজারের প্রধান সড়কের উপর বিভিন্ন মালামাল লোড-আনলোড করা ও গ্যাস সিলিন্ডার রেখে ব্যাবসা করে আসছে ব্যাবসায়ীরা। সরেজমিন বাজার ঘুরে দেখা গেছে , রাজগঞ্জ বাজারের মণিরামপুর সড়ক, রাজগঞ্জ পুলেরহাট সড়ক, ত্রিমোহনী সড়কে ও রাজগঞ্জ মাছ বাজার সড়ক, রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রবেশ সড়কে গড়ে উঠেছে যত্রতত্র বয়লার মুরগীর মাংশ বিক্রির দোকান , ফলে দুর্গন্ধে অস্বস্তি ভোগ করে চলেছে স্কুল পড়ুয়া কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ,পথচারী ও ক্রেতা সাধারণ। রাজগঞ্জ শহীদ স্মৃতি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় হতে মোবারকপুর ব্রীজ পর্যন্ত প্রধান ব্যাস্ততম সড়কটির সরকারি হালোট দখলের কারনে তীব্র যানজোট সৃষ্টি হচ্ছে । এই কারণে মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে রাজগঞ্জ বাজারে আসা ক্রেতা – বিক্রেতা ও সাধারণ মানুষ। এ প্রসঙ্গে এই সড়কের ভুক্তভোগী বিশিষ্ট গার্মেন্টস ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম জানান, খুবই ভোগান্তির ভিতর আছি ব্যবসায়ী হিসাবে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছি। এটা নিরসনে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ কামনা করেছেন ব্যবসায়ী মহল ও এলাকাবাসী। এ প্রসঙ্গে বাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ জানান, খুব শীঘ্রই রাস্তার কাজ শুরু হবে এবং ময়লা আবর্জনা অপসারণের জন্য নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে ৫০টি ড্রাম বাজার কমিটির পক্ষ থেকে সরবরাহ করা হবে।
শাহিনুর রহমান যশোরঃ
যশোরের মণিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ বাজারের প্রধান বাণিজ্যিক সড়ক চৌরাস্তা মোড় থেকে হরতকি গাছ (ভ্যান স্ট্যান্ড) পর্যন্ত রাস্তা খুঁড়ে অনেকদিন ধরে ফেলে রেখেছে ঠিকাদার ,ফলে দুই ধারের দোকানদার ও জনগণ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। রাস্তার কোন কাজ শুরু না হওয়াই স্থানীয় ব্যবসায়ীরা হতাশা প্রকাশ করেছে ।
প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই রাস্তায় যাতায়াত করতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে, রাস্তার দুই ধারের দোকানদাররা ধুলাবালি, যত্রতত্র মালামাল লোড-আনলোড ও প্রচন্ড জ্যামে ক্রেতাশূণ্য হয়ে ব্যবসায়িক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এছাড়া বাজারের মধ্যে বিভিন্ন গলিতে গড়ে উঠেছে পল্টি মুরগির মাংশ বিক্রির দোকান। ফলে দুর্গন্ধে বাজারের পরিবেশ দূষিত হয়ে উঠেছে ও ছোট বড় দূর্ঘটনাসহ বিভিন্ন রোগ বালাই সংক্রমন ছড়াচ্ছে। এছাড়া নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে গ্যাস সিলিন্ডার মজুদ, বয়লার মুরগি, গরু ও ছাগলের মাংশ বিক্রির দোকান গড়ে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। বাজারের প্রায় দোকানের সামনে রাস্তা দখল করে মালামাল রাখা, মজুদ করা গ্যাস সিলিন্ডার , তেলের ব্যারেল। এছাড়া অধিকাংশ ব্যবসায়ীর প্রতিষ্ঠানে নেই অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র, ফায়ার সার্ভিসের অগ্নিনির্বাপক সংক্রান্ত লাইসেন্স, নেই নির্দিষ্ট কোন ময়লা ফেলার ডাসবিন। সচেতন নাগরিকদের দাবি, রাজগঞ্জ বাজারের প্রধান সড়কের উপর বিভিন্ন মালামাল লোড-আনলোড করা ও গ্যাস সিলিন্ডার রেখে ব্যাবসা করে আসছে ব্যাবসায়ীরা। সরেজমিন বাজার ঘুরে দেখা গেছে , রাজগঞ্জ বাজারের মণিরামপুর সড়ক, রাজগঞ্জ পুলেরহাট সড়ক, ত্রিমোহনী সড়কে ও রাজগঞ্জ মাছ বাজার সড়ক, রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রবেশ সড়কে গড়ে উঠেছে যত্রতত্র বয়লার মুরগীর মাংশ বিক্রির দোকান , ফলে দুর্গন্ধে অস্বস্তি ভোগ করে চলেছে স্কুল পড়ুয়া কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ,পথচারী ও ক্রেতা সাধারণ। রাজগঞ্জ শহীদ স্মৃতি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় হতে মোবারকপুর ব্রীজ পর্যন্ত প্রধান ব্যাস্ততম সড়কটির সরকারি হালোট দখলের কারনে তীব্র যানজোট সৃষ্টি হচ্ছে । এই কারণে মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে রাজগঞ্জ বাজারে আসা ক্রেতা – বিক্রেতা ও সাধারণ মানুষ। এ প্রসঙ্গে এই সড়কের ভুক্তভোগী বিশিষ্ট গার্মেন্টস ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম জানান, খুবই ভোগান্তির ভিতর আছি ব্যবসায়ী হিসাবে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছি। এটা নিরসনে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ কামনা করেছেন ব্যবসায়ী মহল ও এলাকাবাসী। এ প্রসঙ্গে বাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ জানান, খুব শীঘ্রই রাস্তার কাজ শুরু হবে এবং ময়লা আবর্জনা অপসারণের জন্য নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে ৫০টি ড্রাম বাজার কমিটির পক্ষ থেকে সরবরাহ করা হবে।