নিউজ ডেস্ক । শীতের হিমেল হাওয়ার সাথে সাথে মনিরামপুর বিভিন্ন এলাকার গাছিরা খেজুরের রস সংগ্রহ করার জন্য ব্যাস্ত সময় পার করছে।তারা গাছ তোলার উপকরন ঠুংগী ,দা ,দড়া , বালিধরা নিয়ে সর্বক্ষন মাঠে খেজুর গাছ তোলার কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে।সেই সাথে গাছে পাতার ঠিলের জন্য আগের ভাগে পালবাড়ী খোঁজ করছে।যশোর জেলার খেজুরের গুড়ের জন্য যতেষ্ট সুনাম রয়েছে।যশোরের যশ খেজুরের রস এটা প্রবাদে রয়েছে । শীতের প্রথমে গাছীরা আগের ভাগে রস সংগ্রহ করে গুড় পাটালী বানাতে পারলে বেশী দামে বিক্রয় করতে পারে।প্রথম দিকে বেশী মুল্য পাওয়ার আশায় গাছিরা গুড় তৈরী না করে পাটালী তৈরী করে। গুড় থেকে পাটালীর মুল্য বেশী হয়।শুরুতে ১ কেজি পাটালী ২ থেকে তিনশত টাকা বিক্রয় হতে দেখা যাই , তাতে প্রথম বেশী শীতের ভিতর গাছীরা পাটালী বানায়।শীত কম হলে আবার পাটালী হয় না।সে ক্ষেত্রে গুড় তৈরি করে , ওই গুড়ের ভিতর শ্রেণী ভাগ থাকে।ভাল গুড়ের ভাল দাম।প্রথমে দিকে রসের গুড় পটালীর মৌ মৌ সৌরবে ভরপুর করে তোলে গাছিদের বাড়ী।শুরু হয় নতুন গুড়ের রস পিঠা, খির রান্না , তৈলের পিঠা করে ডেকে আনে জামাই মেয়েদের নতুন গুড়ের পিঠা খাওয়ানোর জন্য।সরে জমিনে যেয়ে গাছিদের কাছ থেকে জানা যায় আগের তুলনায় যশোর এলাকায় খেজুর গাছ অনেক কম।এ সব গাছ কমে যাওয়ার কারন ওই সময় গুড়ের চাহিদা একটু কম থাকায় গাছ ইট ভাটা মালিকের কাছে বেশি দামে বিক্রয় করে দিয়েছে । তারপর গাছ নতুন করে রোপন না করে ওই জমিতে অন্য লাভবান ফসলের দিকে ঝুঁকে পড়েছে।আর খেজুর গাছের সংখ্যা কমে যাওয়ায় গুড়ের মুল্য বেড়ে গেছে।সেই সাথে বিলুপ্ত হয়ে গেছে পেশাদার গাছিরা।বর্তমান ভাল দক্ষ গাছি মেলে না ,তাছাড়া যারা আছে তাদের কদর বেশি ।একটা গাছ ছোলতে প্রথম ৭০ টাকা ,পরে ৪ মাস গাছ কেটে রস বের করার জন্য গাছ প্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দিতে হবে।বিশেষ করে যশোর জেলার খেজুরের গুড় পাটালী চলে যায় বিভিন্ন জেলায়। বাংলাদেশের কিছু কিছু জেলায় খেজুর গাছ নেই বললে চলে।ওই জেলার মানুষের কাছে চিনি থেকে খেজুরে গুড় প্রিয়।যে কারনে গুড়ের খুব চাহিদা। শীতের সময় যশোরের হাট বাজারে গুড় কেনার জন্য ভোলা পটুয়াখালি সহ বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীদের ভীড় করতে দেখা যায়।
নিউজ ডেস্ক । শীতের হিমেল হাওয়ার সাথে সাথে মনিরামপুর বিভিন্ন এলাকার গাছিরা খেজুরের রস সংগ্রহ করার জন্য ব্যাস্ত সময় পার করছে।তারা গাছ তোলার উপকরন ঠুংগী ,দা ,দড়া , বালিধরা নিয়ে সর্বক্ষন মাঠে খেজুর গাছ তোলার কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে।সেই সাথে গাছে পাতার ঠিলের জন্য আগের ভাগে পালবাড়ী খোঁজ করছে।যশোর জেলার খেজুরের গুড়ের জন্য যতেষ্ট সুনাম রয়েছে।যশোরের যশ খেজুরের রস এটা প্রবাদে রয়েছে । শীতের প্রথমে গাছীরা আগের ভাগে রস সংগ্রহ করে গুড় পাটালী বানাতে পারলে বেশী দামে বিক্রয় করতে পারে।প্রথম দিকে বেশী মুল্য পাওয়ার আশায় গাছিরা গুড় তৈরী না করে পাটালী তৈরী করে। গুড় থেকে পাটালীর মুল্য বেশী হয়।শুরুতে ১ কেজি পাটালী ২ থেকে তিনশত টাকা বিক্রয় হতে দেখা যাই , তাতে প্রথম বেশী শীতের ভিতর গাছীরা পাটালী বানায়।শীত কম হলে আবার পাটালী হয় না।সে ক্ষেত্রে গুড় তৈরি করে , ওই গুড়ের ভিতর শ্রেণী ভাগ থাকে।ভাল গুড়ের ভাল দাম।প্রথমে দিকে রসের গুড় পটালীর মৌ মৌ সৌরবে ভরপুর করে তোলে গাছিদের বাড়ী।শুরু হয় নতুন গুড়ের রস পিঠা, খির রান্না , তৈলের পিঠা করে ডেকে আনে জামাই মেয়েদের নতুন গুড়ের পিঠা খাওয়ানোর জন্য।সরে জমিনে যেয়ে গাছিদের কাছ থেকে জানা যায় আগের তুলনায় যশোর এলাকায় খেজুর গাছ অনেক কম।এ সব গাছ কমে যাওয়ার কারন ওই সময় গুড়ের চাহিদা একটু কম থাকায় গাছ ইট ভাটা মালিকের কাছে বেশি দামে বিক্রয় করে দিয়েছে । তারপর গাছ নতুন করে রোপন না করে ওই জমিতে অন্য লাভবান ফসলের দিকে ঝুঁকে পড়েছে।আর খেজুর গাছের সংখ্যা কমে যাওয়ায় গুড়ের মুল্য বেড়ে গেছে।সেই সাথে বিলুপ্ত হয়ে গেছে পেশাদার গাছিরা।বর্তমান ভাল দক্ষ গাছি মেলে না ,তাছাড়া যারা আছে তাদের কদর বেশি ।একটা গাছ ছোলতে প্রথম ৭০ টাকা ,পরে ৪ মাস গাছ কেটে রস বের করার জন্য গাছ প্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দিতে হবে।বিশেষ করে যশোর জেলার খেজুরের গুড় পাটালী চলে যায় বিভিন্ন জেলায়। বাংলাদেশের কিছু কিছু জেলায় খেজুর গাছ নেই বললে চলে।ওই জেলার মানুষের কাছে চিনি থেকে খেজুরে গুড় প্রিয়।যে কারনে গুড়ের খুব চাহিদা। শীতের সময় যশোরের হাট বাজারে গুড় কেনার জন্য ভোলা পটুয়াখালি সহ বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীদের ভীড় করতে দেখা যায়।